Dhaka ১০:২০ অপরাহ্ন, বুধবার, ১২ নভেম্বর ২০২৫, ২৮ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

শ্রীমঙ্গলের কালাপুরে ৩৬০ আউলিয়ায়ে কেরামের নামের তালিকা সংশোধন সংক্রান্ত আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল উপজেলার কালাপুরে হযরত শাহজালাল (রহ.) এর সহযোদ্ধা ৩৬০ আউলিয়ায়ে কেরামের নামের তালিকা সংশোধন সংক্রান্ত আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শুক্রবার (৭ নভেম্বর) বেলা ৩টায় উপজেলার কালাপুর ইউনিয়নের গাজীপুরস্থ আবরু মিয়া মসজিদে কাফেলায়ে শাহজালাল (রহ.) নির্বাহী সদস্য মোঃ রাসেল আহমদ এর সভাপতিত্বে আলোচ্যসূচীর বিস্তারিত উপস্থাপন করেন কাফেলায়ে শাহজালাল (রহ.) এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি শায়খুল হাদীস, ক্বারীউল কুররা, ইবনুল ফসিহ আল্লামা খাজা মোহাম্মদ আজিজুল বারী নঈমী মোজাদ্দিদী (মা.জি.আ.)।

আল্লামা খাজা মোহাম্মদ আজিজুল বারী নঈমী মোজাদ্দিদী (মা.জি.আ.) তাঁর দীর্ঘ বক্তব্যে বলেন, কোন এক সময় শাহ্ জালাল (রহ.) এর সঙ্গীদের প্রসংগে সঠিক তথ্য উদঘাটন অপরিহার্য্য মনে করে ৩৬০ আউলিয়ার বংশধরগন এম জেড আব্দুল্লাহ সাহেবের স্বরনাপন্ন হন। দরগাহ শাহ্ জালাল (রহ.) এর মোতাওয়াল্লী এম ডেজ আব্দুল্লাহ সহ শহরের গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ এবং প্রত্যান্ত এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ মুফতি আজহার উদ্দিনকে উপযোক্ত মনে করে, একটি প্রামান্য গ্রন্থ রচনার দায়িত্ব দেন। তিনি প্রথম চক্রান্তমূলক (Shahjalal And Has Khadem) হযরত শাহ্ জালাল (রহ.) নামের একটি ইংরেজী পুস্তক রচনা করেন। তখন বাংলা ভাষায় পুস্তক লিখার প্রয়োজন বলে তাকে অনুরোধ করা হলে তিনি “শ্রীহট্টে ইসলাম জ্যোতি” নামে বাংলা ভাষায় একটি গ্রন্থ প্রকাশ করেন। বর্তমানে বইটির ৬ষ্ঠ সংস্করন বাজারে পাওয়া যাচ্ছে। তাঁর “শ্রীহট্টে ইসলাম জ্যোতি” গ্রন্থখানা কলুষমুক্ত নয় প্রমাণ হওয়ার পর, হযরত শাহ্ জালাল (রহ.) ও ৩৬০ আউলিয়া নামে একখানা গ্রন্থ প্রকাশ করার প্রয়োজন দেখা দিয়েছে।

মুফতি আজহার উদ্দিন নিজেকে বুরহান উদ্দিন কাত্তালের প্রথম ছেলে জিয়া উদ্দিনের বংশধর দাবী করেন। বুরহান উদ্দিন কাত্তাল সিদ্দিকী লকব না লিখলেও তাঁর নিজ নামে মুফতি আজহার উদ্দিন সিদ্দিকী লিখেছেন। সিলেটে বুরহান উদ্দিন কাত্তালের আবাস ভূমি কোথায় চিহ্নিত করেন নাই। অথচ সৈয়দ শামছুদ্দিন (রহ.)কে বোরহান উদ্দিন কাত্তালের ছেলে শাহ্ কামাল (রহ.) এর ভাগিনা লিখেছেন। এই বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়ার জন্য সৈয়দ আলাউদ্দিন নামে অপর পীরের তিন ছেলে যথাক্রমে সৈয়দ তাজ উদ্দিন, সৈয়দ বাহা উদ্দিন ও সৈয়দ রোকন উদ্দিন নামের উল্লেখ করেছেন। অথচ সৈয়দ আলা উদ্দিনের আবাসস্থল চিহ্নিত করেন নাই। অপরদিকে সৈয়দ বাহা উদ্দিনের ছেলে শামছুদ্দিন লিখে ধুম্রজাল সৃষ্টি করেছেন। এখানে সৈয়দ তাজ উদ্দিন ও সৈয়দ শামছুদ্দিন উভয়ের বিকৃত ইতিহাস সৃষ্টি করা নিতান্তই দুঃখজনক।

সর্বোপরি “শ্রীহট্টে ইসলাম জ্যোতি” গ্রন্থে ৩৬০ আউলিয়া পীরগণের নাম বিকৃত আকারে উপস্থাপন করে কতেক নাম কর্তন করেছেন এবং নিজ থেকে কতেক নাম বৃদ্ধি করেছেন। যা অত্যান্ত ঘৃণিত ও নিন্দনীয়।

অনুরুপ চৌধুরী গোলাম আকবর তিনি কু-মতলবে দুর্গাপুরকে দরগাইপুর বা দরগাপুর লিখেছেন। তথ্য উদঘাটনমূলক কতেক বক্তব্য প্রদত্ত হইলেও তাঁর লিখায় সততা প্রকাশ পায় নাই। তিনি ভিত্তিহীনভাবে প্রায় ৩৩ জন পীরের নাম বর্ধিত করেছেন। এতে ভিত্তিহীনভাবে কতেক পরিবারকে ৩৬০ আউলিয়ার অন্যতম বংশধর সাজানো হয়েছে। যথাস্থানে তা উল্লেখ করা হয়েছে।

অন্যান্য গ্রন্থে মজলিশ আমিনসহ কতেক পীরের নাম ৩৬০ আউলিয়ার অন্তর্ভুক্ত করার অপচেষ্টা করা হয়েছে। ৭০০ বৎসর পর্যন্ত পীরের বংশধরগণ যে গ্রামে বাস করিতেছেন, গ্রামটি পীরের নামে নামাঙ্ঙ্খিত না হওয়ায় তাদেরে পীরের বংশধর বলে কোনভাবেই গ্রহণ করা যায় না। ইত্যকার অত্যাবশ্যকীয় বিষয় সমূহ অলোচনায় প্রকাশ করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। প্রস্তাবিত হযরত শাহজালাল (রহঃ) ও ৩৬০ আউলিয়া গ্রন্থে উত্থাপিত জিটিল বিষয় সমূহ পৃথক পৃথক পাঠে উপস্থাপন করা হয়েছে।

বাংলাদেশ সাংবাদিক সমাজকল্যাণ সমিতি (বিজেএসডব্লিউএ) এর আহবায়ক ও কাফেলায়ে শাহজালাল (রহ.) এর প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য সাংবাদিক কবি সালেহ আহমদ (স’লিপক) এর সঞ্চালনা ও পরিচালনায় শাহ মোস্তফা (রহ.) গাউসিয়া আবেদীয়া দরবার শরীফের খাদেম মাওলানা শাহ্ মহিবুর রহমান জালালী আল আবেদী, আলা হযরত (রহ.) ক্বেরাত প্রশিক্ষণ প্রকল্পের উপদেষ্টা মাওলানা শেখ শফিকুল হাসান রেজভী, আবরু মিয়া মসজিদের ইমাম সৈয়দ আব্দুল হামিদ, কমলগঞ্জ কালাছড়া হাফিজিয়া মাদরাসার প্রধান শিক্ষক হাফিজ এম কিবরিয়া, শেখ শাজাহান প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

হযরত শাহজালাল (রহ.) এর সহযোদ্ধা ৩৬০ আউলিয়ায়ে কেরামের নামের তালিকা সংশোধন সংক্রান্ত আলোচনায় বক্তারা বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন পুস্তিকাতে লেখকরা মনগড়া ইতিহাস বিকৃত তথ্য উপস্থাপন করার তীব্র নিন্দা জানান এবং এসব বিভ্রান্তি নিরসনে আউলিয়ায়ে কেরামদের সঠিক সংখ্যা নিরুপন, অতিরিক্ত বিভিন্ন নামগুলো চিহ্নিত করে অপপ্রচার রোধে ব্যবস্থা গ্রহণ এবং আউলিয়ায়ে কেরামদের নামে নামকরণকৃত বিভিন্ন স্থানের অপপ্রচার রোধের ব্যাপারে সচেতনতা তৈরির প্রতি গুরুত্বারোপ করেন।

পরে মিলাদ-কিয়াম, কাফেলায়ে শাহজালাল (রহ.) এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, শায়খুল হাদীস, ক্বারীউল কুররা, ইবনুল ফসিহ আল্লামা খাজা মোহাম্মদ আজিজুল বারী নঈমী মোজাদ্দিদী (মা.জি.আ.) এর পরিচালনায় বিশেষ মোনাজাত এবং তাবারুক পরিবেশনের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি করা হয়। এসময় স্থানীয় মক্তবের শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।

Author

ট্যাগ :
জনপ্রিয় খবর
.copy_right_section { display: none; }

শ্রীমঙ্গলের কালাপুরে ৩৬০ আউলিয়ায়ে কেরামের নামের তালিকা সংশোধন সংক্রান্ত আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

আপডেটের সময়: ০৯:২২:৫১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৭ নভেম্বর ২০২৫

মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল উপজেলার কালাপুরে হযরত শাহজালাল (রহ.) এর সহযোদ্ধা ৩৬০ আউলিয়ায়ে কেরামের নামের তালিকা সংশোধন সংক্রান্ত আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শুক্রবার (৭ নভেম্বর) বেলা ৩টায় উপজেলার কালাপুর ইউনিয়নের গাজীপুরস্থ আবরু মিয়া মসজিদে কাফেলায়ে শাহজালাল (রহ.) নির্বাহী সদস্য মোঃ রাসেল আহমদ এর সভাপতিত্বে আলোচ্যসূচীর বিস্তারিত উপস্থাপন করেন কাফেলায়ে শাহজালাল (রহ.) এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি শায়খুল হাদীস, ক্বারীউল কুররা, ইবনুল ফসিহ আল্লামা খাজা মোহাম্মদ আজিজুল বারী নঈমী মোজাদ্দিদী (মা.জি.আ.)।

আল্লামা খাজা মোহাম্মদ আজিজুল বারী নঈমী মোজাদ্দিদী (মা.জি.আ.) তাঁর দীর্ঘ বক্তব্যে বলেন, কোন এক সময় শাহ্ জালাল (রহ.) এর সঙ্গীদের প্রসংগে সঠিক তথ্য উদঘাটন অপরিহার্য্য মনে করে ৩৬০ আউলিয়ার বংশধরগন এম জেড আব্দুল্লাহ সাহেবের স্বরনাপন্ন হন। দরগাহ শাহ্ জালাল (রহ.) এর মোতাওয়াল্লী এম ডেজ আব্দুল্লাহ সহ শহরের গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ এবং প্রত্যান্ত এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ মুফতি আজহার উদ্দিনকে উপযোক্ত মনে করে, একটি প্রামান্য গ্রন্থ রচনার দায়িত্ব দেন। তিনি প্রথম চক্রান্তমূলক (Shahjalal And Has Khadem) হযরত শাহ্ জালাল (রহ.) নামের একটি ইংরেজী পুস্তক রচনা করেন। তখন বাংলা ভাষায় পুস্তক লিখার প্রয়োজন বলে তাকে অনুরোধ করা হলে তিনি “শ্রীহট্টে ইসলাম জ্যোতি” নামে বাংলা ভাষায় একটি গ্রন্থ প্রকাশ করেন। বর্তমানে বইটির ৬ষ্ঠ সংস্করন বাজারে পাওয়া যাচ্ছে। তাঁর “শ্রীহট্টে ইসলাম জ্যোতি” গ্রন্থখানা কলুষমুক্ত নয় প্রমাণ হওয়ার পর, হযরত শাহ্ জালাল (রহ.) ও ৩৬০ আউলিয়া নামে একখানা গ্রন্থ প্রকাশ করার প্রয়োজন দেখা দিয়েছে।

মুফতি আজহার উদ্দিন নিজেকে বুরহান উদ্দিন কাত্তালের প্রথম ছেলে জিয়া উদ্দিনের বংশধর দাবী করেন। বুরহান উদ্দিন কাত্তাল সিদ্দিকী লকব না লিখলেও তাঁর নিজ নামে মুফতি আজহার উদ্দিন সিদ্দিকী লিখেছেন। সিলেটে বুরহান উদ্দিন কাত্তালের আবাস ভূমি কোথায় চিহ্নিত করেন নাই। অথচ সৈয়দ শামছুদ্দিন (রহ.)কে বোরহান উদ্দিন কাত্তালের ছেলে শাহ্ কামাল (রহ.) এর ভাগিনা লিখেছেন। এই বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়ার জন্য সৈয়দ আলাউদ্দিন নামে অপর পীরের তিন ছেলে যথাক্রমে সৈয়দ তাজ উদ্দিন, সৈয়দ বাহা উদ্দিন ও সৈয়দ রোকন উদ্দিন নামের উল্লেখ করেছেন। অথচ সৈয়দ আলা উদ্দিনের আবাসস্থল চিহ্নিত করেন নাই। অপরদিকে সৈয়দ বাহা উদ্দিনের ছেলে শামছুদ্দিন লিখে ধুম্রজাল সৃষ্টি করেছেন। এখানে সৈয়দ তাজ উদ্দিন ও সৈয়দ শামছুদ্দিন উভয়ের বিকৃত ইতিহাস সৃষ্টি করা নিতান্তই দুঃখজনক।

সর্বোপরি “শ্রীহট্টে ইসলাম জ্যোতি” গ্রন্থে ৩৬০ আউলিয়া পীরগণের নাম বিকৃত আকারে উপস্থাপন করে কতেক নাম কর্তন করেছেন এবং নিজ থেকে কতেক নাম বৃদ্ধি করেছেন। যা অত্যান্ত ঘৃণিত ও নিন্দনীয়।

অনুরুপ চৌধুরী গোলাম আকবর তিনি কু-মতলবে দুর্গাপুরকে দরগাইপুর বা দরগাপুর লিখেছেন। তথ্য উদঘাটনমূলক কতেক বক্তব্য প্রদত্ত হইলেও তাঁর লিখায় সততা প্রকাশ পায় নাই। তিনি ভিত্তিহীনভাবে প্রায় ৩৩ জন পীরের নাম বর্ধিত করেছেন। এতে ভিত্তিহীনভাবে কতেক পরিবারকে ৩৬০ আউলিয়ার অন্যতম বংশধর সাজানো হয়েছে। যথাস্থানে তা উল্লেখ করা হয়েছে।

অন্যান্য গ্রন্থে মজলিশ আমিনসহ কতেক পীরের নাম ৩৬০ আউলিয়ার অন্তর্ভুক্ত করার অপচেষ্টা করা হয়েছে। ৭০০ বৎসর পর্যন্ত পীরের বংশধরগণ যে গ্রামে বাস করিতেছেন, গ্রামটি পীরের নামে নামাঙ্ঙ্খিত না হওয়ায় তাদেরে পীরের বংশধর বলে কোনভাবেই গ্রহণ করা যায় না। ইত্যকার অত্যাবশ্যকীয় বিষয় সমূহ অলোচনায় প্রকাশ করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। প্রস্তাবিত হযরত শাহজালাল (রহঃ) ও ৩৬০ আউলিয়া গ্রন্থে উত্থাপিত জিটিল বিষয় সমূহ পৃথক পৃথক পাঠে উপস্থাপন করা হয়েছে।

বাংলাদেশ সাংবাদিক সমাজকল্যাণ সমিতি (বিজেএসডব্লিউএ) এর আহবায়ক ও কাফেলায়ে শাহজালাল (রহ.) এর প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য সাংবাদিক কবি সালেহ আহমদ (স’লিপক) এর সঞ্চালনা ও পরিচালনায় শাহ মোস্তফা (রহ.) গাউসিয়া আবেদীয়া দরবার শরীফের খাদেম মাওলানা শাহ্ মহিবুর রহমান জালালী আল আবেদী, আলা হযরত (রহ.) ক্বেরাত প্রশিক্ষণ প্রকল্পের উপদেষ্টা মাওলানা শেখ শফিকুল হাসান রেজভী, আবরু মিয়া মসজিদের ইমাম সৈয়দ আব্দুল হামিদ, কমলগঞ্জ কালাছড়া হাফিজিয়া মাদরাসার প্রধান শিক্ষক হাফিজ এম কিবরিয়া, শেখ শাজাহান প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

হযরত শাহজালাল (রহ.) এর সহযোদ্ধা ৩৬০ আউলিয়ায়ে কেরামের নামের তালিকা সংশোধন সংক্রান্ত আলোচনায় বক্তারা বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন পুস্তিকাতে লেখকরা মনগড়া ইতিহাস বিকৃত তথ্য উপস্থাপন করার তীব্র নিন্দা জানান এবং এসব বিভ্রান্তি নিরসনে আউলিয়ায়ে কেরামদের সঠিক সংখ্যা নিরুপন, অতিরিক্ত বিভিন্ন নামগুলো চিহ্নিত করে অপপ্রচার রোধে ব্যবস্থা গ্রহণ এবং আউলিয়ায়ে কেরামদের নামে নামকরণকৃত বিভিন্ন স্থানের অপপ্রচার রোধের ব্যাপারে সচেতনতা তৈরির প্রতি গুরুত্বারোপ করেন।

পরে মিলাদ-কিয়াম, কাফেলায়ে শাহজালাল (রহ.) এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, শায়খুল হাদীস, ক্বারীউল কুররা, ইবনুল ফসিহ আল্লামা খাজা মোহাম্মদ আজিজুল বারী নঈমী মোজাদ্দিদী (মা.জি.আ.) এর পরিচালনায় বিশেষ মোনাজাত এবং তাবারুক পরিবেশনের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি করা হয়। এসময় স্থানীয় মক্তবের শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।

Author