Dhaka ০১:২৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ নভেম্বর ২০২৫, ২৮ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ডাকসু নির্বাচন

ভোটগ্রহণ প্রক্রিয়া নিয়ে ছাত্রদলের ‘সংশয়’

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • আপডেটের সময়: ০২:৪৪:৫২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ অগাস্ট ২০২৫
  • ৯৫ নিউজ ভিউ

ভোটগ্রহণ প্রক্রিয়া নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছেন ছাত্রদলের মনোনীত প্যানেলের ভিপিপ্রার্থী আবিদুল ইসলাম খান। তিনি বলেছেন, ভোটদান নিয়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে।

বুধবার (২৭ আগস্ট) নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান।

তবে মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) এক সংবাদ সম্মেলনে ভোটকেন্দ্র বাড়ানোর কোনো পরিকল্পনা নেই বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন।

রিটার্নিং কর্মকর্তা অধ্যাপক মারুফুল ইসলাম বলেন, আমরা প্রত্যেকটি ভোটকেন্দ্র রুম ও বুথ সরেজমিনে দেখেছি। আমাদের হিসাব অনুযায়ী ৮টি কেন্দ্রে স্মুথভাবে ভোট পরিচালনা হবে।

ফলে আপাতত পরিকল্পনা থেকে সরে যাওয়ার শক্ত কোনো কারণ দেখছি না।

আজকের সংবাদ সম্মেলনে আবিদুল ইসলাম বলেন, ডাকসু এবং হল সংসদ মিলিয়ে একজন ভোটারকে ৪১টি ভোট দিতে হবে।

প্রতিটি ভোটারের এ ৪১টি ভোট দিতে ৮-১০ মিনিট সময় লাগবে। সেখানে ঘণ্টায় মাত্র ৮টা ভোট দেওয়া যাবে। যদি এখানে ২০টি কেন্দ্র হিসাব করা হয়, তাহলে প্রতি ঘণ্টায় ১৬০টি ভোট পড়বে। যদি ৮ ঘণ্টা হিসেব করা হয় তাহলে সেখানে ১২৮০টি ভোট পড়বে। সবমিলিয়ে কোনো ভোটকেন্দ্রে সাড়ে চার হাজার ভোটারের নিচে নেই।

তিনি বলেন, ভোট প্রদান প্রক্রিয়া নিয়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে ভীতি ও অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে। এত অল্প সময়ে বিপুলসংখ্যক শিক্ষার্থী কীভাবে ভোট প্রদান করবেন, তা নিয়ে তিনি উদ্বেগ প্রকাশ করেন।

এছাড়া তিনি অভিযোগ করে বলেন, নির্বাচনী আচরণবিধি ভঙ্গ করে টিএসসিতে এক প্রার্থী গতকাল আলোকসজ্জা ও কনসার্টের আয়োজন করেন এবং পরে ইশতেহার ঘোষণা দেন, যা পুরোপুরি নিয়মবিরোধী।

Author

ট্যাগ :
জনপ্রিয় খবর
.copy_right_section { display: none; }

ডাকসু নির্বাচন

ভোটগ্রহণ প্রক্রিয়া নিয়ে ছাত্রদলের ‘সংশয়’

আপডেটের সময়: ০২:৪৪:৫২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ অগাস্ট ২০২৫

ভোটগ্রহণ প্রক্রিয়া নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছেন ছাত্রদলের মনোনীত প্যানেলের ভিপিপ্রার্থী আবিদুল ইসলাম খান। তিনি বলেছেন, ভোটদান নিয়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে।

বুধবার (২৭ আগস্ট) নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান।

তবে মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) এক সংবাদ সম্মেলনে ভোটকেন্দ্র বাড়ানোর কোনো পরিকল্পনা নেই বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন।

রিটার্নিং কর্মকর্তা অধ্যাপক মারুফুল ইসলাম বলেন, আমরা প্রত্যেকটি ভোটকেন্দ্র রুম ও বুথ সরেজমিনে দেখেছি। আমাদের হিসাব অনুযায়ী ৮টি কেন্দ্রে স্মুথভাবে ভোট পরিচালনা হবে।

ফলে আপাতত পরিকল্পনা থেকে সরে যাওয়ার শক্ত কোনো কারণ দেখছি না।

আজকের সংবাদ সম্মেলনে আবিদুল ইসলাম বলেন, ডাকসু এবং হল সংসদ মিলিয়ে একজন ভোটারকে ৪১টি ভোট দিতে হবে।

প্রতিটি ভোটারের এ ৪১টি ভোট দিতে ৮-১০ মিনিট সময় লাগবে। সেখানে ঘণ্টায় মাত্র ৮টা ভোট দেওয়া যাবে। যদি এখানে ২০টি কেন্দ্র হিসাব করা হয়, তাহলে প্রতি ঘণ্টায় ১৬০টি ভোট পড়বে। যদি ৮ ঘণ্টা হিসেব করা হয় তাহলে সেখানে ১২৮০টি ভোট পড়বে। সবমিলিয়ে কোনো ভোটকেন্দ্রে সাড়ে চার হাজার ভোটারের নিচে নেই।

তিনি বলেন, ভোট প্রদান প্রক্রিয়া নিয়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে ভীতি ও অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে। এত অল্প সময়ে বিপুলসংখ্যক শিক্ষার্থী কীভাবে ভোট প্রদান করবেন, তা নিয়ে তিনি উদ্বেগ প্রকাশ করেন।

এছাড়া তিনি অভিযোগ করে বলেন, নির্বাচনী আচরণবিধি ভঙ্গ করে টিএসসিতে এক প্রার্থী গতকাল আলোকসজ্জা ও কনসার্টের আয়োজন করেন এবং পরে ইশতেহার ঘোষণা দেন, যা পুরোপুরি নিয়মবিরোধী।

Author