Dhaka ০২:০৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১৩ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

দুই ম্যাচের জন্য ক্যাবরেরার এক মাসের ক্যাম্প, বাফুফে-কিংসের ‘উত্তপ্ত’ চিঠি বিনিময়

স্পোর্টস ডেস্ক : সেপ্টেম্বরে নেপালের বিপক্ষে দুটি প্রীতি ম্যাচের জন্য এক মাসের ক্যাম্প করাতে চান কোচ হ্যাভিয়ের ক্যাবরেরা। যা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে ফুটবল অঙ্গনে। জাতীয় দলের ক্যাম্পে ক্লাব ফুটবলারদের ছাড়পত্র নিয়ে ঠান্ডা যুদ্ধ চলছে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন ও বসুন্ধরা কিংসের মধ্যে। চিঠি-পাল্টা চিঠিতে দুই পক্ষই তাদের যুক্তি তুলে ধরেছে। ১০ ফুটবলার ছাড়ার অনুরোধ জানিয়ে কয়েক দিন আগে বসুন্ধরা কিংসকে চিঠি দেয় বাফুফে। চিঠিতে তুলে ধরা হয় বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় কিংসের ফুটবলার না ছাড়ার বিষয়টি।

বুধবার সেই চিঠির জবাব বেশ কড়া ভাষায় দিয়েছে করপোরেট ক্লাবটি। কিংসের সাধারণ সম্পাদক বিদ্যুৎ কুমার ভৌমিক স্বাক্ষরিত তিন পৃষ্ঠার চিঠিতে ফিফা উইন্ডোতে (নির্ধারিত সময়ে) জাতীয় দলে ক্লাবগুলোর ফুটবলার ছাড়ার ফিফার নিয়ম তুলে ধরা, তাদের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের বিস্তর ব্যাখ্যা করা, ফেডারেশনের বেতনভুক্ত স্টাফদের ফিফার নিয়ম না জানা এবং জাতীয় দলের প্রধান কোচ হ্যাভিয়ের ক্যাবরেরাসহ কোচিং প্যানেলের দূরদর্শিতা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছে বসুন্ধরা কিংস।

চিঠির উপসংহারে ক্যাবরেরার সমালোচনা করা হয়েছে। সেখানে উল্লেখ করা আছে, ফিফার প্রতিটি উইন্ডোতে জাতীয় দলের কোচ ১৫-২০ দিন অনুশীলন করতে চান। এত লম্বা সময় নিয়ে ক্যাম্প করতে চাওয়ায় জাতীয় দলের কোচিং প্যানেলের সক্ষমতার বিষয়টিও চিঠিতে লিখেছে কিংস। বাফুফে সাধারণ সম্পাদক ইমরান হোসেন তুষার বরাবর ইংরেজিতে লেখা চিঠির প্রথম পৃষ্ঠায় ক্লাবের ফুটবলার ছাড়া নিয়ে ফিফার নিয়ম তুলে ধরে বসুন্ধরা কিংস।

সেখানে চার নম্বর ধারায় বসুন্ধরা ফিফা উইন্ডো কতদিন, তা স্পষ্ট করেছে। সেপ্টেম্বরের ফিফা উইন্ডোতে ৯ দিনের। ১-৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। এই সময়ের জন্য জাতীয় দলে খেলোয়াড় ছাড়তে বাধ্য ক্লাবগুলো। উদাহরণ হিসেবে তারা লিস্টার সিটির তারকা হামজা চৌধুরীকে এনেছে। লিস্টার সিটি ও বার্মিংহাম সিটির বিপক্ষে ম্যাচের পর ৩১ আগস্ট হামজা চৌধুরীকে ছাড়তে বাধ্য ক্লাব। তাই ফিফার নিয়ম অনুযায়ী বসুন্ধরা কিংসও এ মাসের শেষ দিনে জাতীয় দলের ক্যাম্পের জন্য তাদের ফুটবলার ছাড়বে বলে বাফুফেকে দেওয়া চিঠিতে উল্লেখ করেছে।

দ্বিতীয় পৃষ্ঠায় গত কয়েক বছর খেলোয়াড় ছাড়ার ঘটনাসহ নানা বিষয় তুলে ধরেছে কিংস। তাদের পাঠানো চিঠিতে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন দাবি করেছে অতীতেও প্রয়োজনের সময় বসুন্ধরা ফুটবলার ছাড়েনি। সেই জবাব দিতে গিয়ে কিংস প্রতিটি টুর্নামেন্টের নাম উল্লেখ করেছে। কোন কোন প্রতিযোগিতা ফিফা উইন্ডোতে ছিল, কোন কোন প্রতিযোগিতা উইন্ডোর বাইরে ছিল, সেগুলোও ছক আকারে বিশদভাবে বর্ণনা করেছে।

২০১৯ সালে নেপালে অনুষ্ঠিত সাউথ এশিয়ান গেমস ফুটবল ফিফা উইন্ডোর মধ্যে ছিল না, তার পরও কিংস ফুটবলার ছেড়েছে। ২০২০ সালের নভেম্বরে নেপালের বিপক্ষে এবং ২০২১ সালের নভেম্বরে শ্রীলঙ্কায় অনুষ্ঠিত প্রাইম মিনিস্টার রাজাপাকসে ট্রফি ফিফা উইন্ডোতে ছিল এবং বসুন্ধরা নির্দিষ্ট সময়ে ফুটবলার ছাড়ে। ২০২২ সালে সাফ অনূর্ধ্ব-২০, ২০২৩ সালে এশিয়ান গেমস, ২০২৪ সালে সাফ অনূর্ধ্ব-২০ চ্যাম্পিয়ন ফিফা উইন্ডো নয়। তাই এই প্রতিযোগিতাগুলোর জন্য ফুটবলার ছাড়তে বাধ্য নয় ক্লাব।

তার পরও দেশের স্বার্থে বসুন্ধরা অনেক ক্ষেত্রে খেলোয়াড় ছেড়েছে এবং কখনও নিজেদের অন্য প্রতিযোগিতা থাকায় খেলোয়াড় ছাড়েনি বলে উল্লেখ করেছে কিংস। শুধু তাই নয়, জাতীয় দলের দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে ইনজুরিতে পড়া বিশ্বনাথ ঘোষের চিকিৎসার খরচ তো দূরের কথা বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন থেকে তাঁর কোনো খবর নেওয়া হয়নি বলে দাবি করেছে কিংস। ২০২৪ সালের ২ থেকে ১০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ছিল ফিফা উইন্ডো। ভুটানের মাটিতে তাদের বিপক্ষে দুটি প্রীতি ম্যাচ খেলতে গিয়ে ইনজুরিতে পড়েন বিশ্বনাথ। যার খরচ বহন করেছে বসুন্ধরা, যেটা করার কথা ছিল বাফুফের। চোটের কারণে তাঁকে পুরো এক মৌসুম পায়নি কিংস। বিশ্বনাথের বিষয় তুলে ধরার আগে কিংসের সাবেক ফুটবলার মাসুক মিয়া জনির জন্য ফিফার কাছ থেকে ১২ লাখ টাকা এনে দেওয়ায় বাফুফেকে ধন্যবাদও জানানো হয় চিঠিতে।

তবে কিংসের পাঠানো চিঠির তৃতীয় পৃষ্ঠাতেও জাতীয় দলের কোচিং প্যানেলের সঙ্গে সমালোচনা করা হয়েছে বাফুফের বেতনভুক্ত স্টাফদের। ফিফার আইন অনুযায়ী ৭২ ঘণ্টা আগে খেলোয়াড় ছাড়তে বাধ্য নয় ক্লাব। বসুন্ধরা কিংস-বাফুফের সঙ্গে টানাপোড়েনের জন্য ফেডারেশনের পেশাদার স্টাফদের দায়ী করেছে কিংস। ফেডারেশনের স্টাফরা ফিফার আইনকানুন সঠিকভাবে উপস্থাপন করতে পারেননি নির্বাহী কমিটির কাছে। যার কারণে বসুন্ধরা কিংস ও বাফুফের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝি সৃষ্টি হয়েছে।

একই সঙ্গে বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় খেলোয়াড় ছাড়া, না ছাড়া নিয়ে বাফুফের স্টাফরা যে অভিযোগ তুলেছেন, তার সমাধান সৌহার্দ্যপূর্ণভাবে করা যেত। আর অতীতের ঘটনাগুলোর সঙ্গে বাফুফের নতুন কমিটির কোনো যোগসূত্র নেই বলে চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে।

তবে বাফুফের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুললেও অনেকাংশে দায় এড়াতে পারেননি কিংস সভাপতি ইমরুল হাসান। কারণ তিনি জাতীয় দল ব্যবস্থাপনা কমিটির ডেপুটি চেয়ারম্যান। যখন জাতীয় দলের ক্যাম্পের পরিকল্পনা ঠিক করা হয়েছিল, তখন সেই কাগজে তাঁরও স্বাক্ষর ছিল।

Author

ট্যাগ :
জনপ্রিয় খবর
.copy_right_section { display: none; }

দুই ম্যাচের জন্য ক্যাবরেরার এক মাসের ক্যাম্প, বাফুফে-কিংসের ‘উত্তপ্ত’ চিঠি বিনিময়

আপডেটের সময়: ০৫:৪২:৩৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ অগাস্ট ২০২৫

স্পোর্টস ডেস্ক : সেপ্টেম্বরে নেপালের বিপক্ষে দুটি প্রীতি ম্যাচের জন্য এক মাসের ক্যাম্প করাতে চান কোচ হ্যাভিয়ের ক্যাবরেরা। যা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে ফুটবল অঙ্গনে। জাতীয় দলের ক্যাম্পে ক্লাব ফুটবলারদের ছাড়পত্র নিয়ে ঠান্ডা যুদ্ধ চলছে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন ও বসুন্ধরা কিংসের মধ্যে। চিঠি-পাল্টা চিঠিতে দুই পক্ষই তাদের যুক্তি তুলে ধরেছে। ১০ ফুটবলার ছাড়ার অনুরোধ জানিয়ে কয়েক দিন আগে বসুন্ধরা কিংসকে চিঠি দেয় বাফুফে। চিঠিতে তুলে ধরা হয় বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় কিংসের ফুটবলার না ছাড়ার বিষয়টি।

বুধবার সেই চিঠির জবাব বেশ কড়া ভাষায় দিয়েছে করপোরেট ক্লাবটি। কিংসের সাধারণ সম্পাদক বিদ্যুৎ কুমার ভৌমিক স্বাক্ষরিত তিন পৃষ্ঠার চিঠিতে ফিফা উইন্ডোতে (নির্ধারিত সময়ে) জাতীয় দলে ক্লাবগুলোর ফুটবলার ছাড়ার ফিফার নিয়ম তুলে ধরা, তাদের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের বিস্তর ব্যাখ্যা করা, ফেডারেশনের বেতনভুক্ত স্টাফদের ফিফার নিয়ম না জানা এবং জাতীয় দলের প্রধান কোচ হ্যাভিয়ের ক্যাবরেরাসহ কোচিং প্যানেলের দূরদর্শিতা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছে বসুন্ধরা কিংস।

চিঠির উপসংহারে ক্যাবরেরার সমালোচনা করা হয়েছে। সেখানে উল্লেখ করা আছে, ফিফার প্রতিটি উইন্ডোতে জাতীয় দলের কোচ ১৫-২০ দিন অনুশীলন করতে চান। এত লম্বা সময় নিয়ে ক্যাম্প করতে চাওয়ায় জাতীয় দলের কোচিং প্যানেলের সক্ষমতার বিষয়টিও চিঠিতে লিখেছে কিংস। বাফুফে সাধারণ সম্পাদক ইমরান হোসেন তুষার বরাবর ইংরেজিতে লেখা চিঠির প্রথম পৃষ্ঠায় ক্লাবের ফুটবলার ছাড়া নিয়ে ফিফার নিয়ম তুলে ধরে বসুন্ধরা কিংস।

সেখানে চার নম্বর ধারায় বসুন্ধরা ফিফা উইন্ডো কতদিন, তা স্পষ্ট করেছে। সেপ্টেম্বরের ফিফা উইন্ডোতে ৯ দিনের। ১-৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। এই সময়ের জন্য জাতীয় দলে খেলোয়াড় ছাড়তে বাধ্য ক্লাবগুলো। উদাহরণ হিসেবে তারা লিস্টার সিটির তারকা হামজা চৌধুরীকে এনেছে। লিস্টার সিটি ও বার্মিংহাম সিটির বিপক্ষে ম্যাচের পর ৩১ আগস্ট হামজা চৌধুরীকে ছাড়তে বাধ্য ক্লাব। তাই ফিফার নিয়ম অনুযায়ী বসুন্ধরা কিংসও এ মাসের শেষ দিনে জাতীয় দলের ক্যাম্পের জন্য তাদের ফুটবলার ছাড়বে বলে বাফুফেকে দেওয়া চিঠিতে উল্লেখ করেছে।

দ্বিতীয় পৃষ্ঠায় গত কয়েক বছর খেলোয়াড় ছাড়ার ঘটনাসহ নানা বিষয় তুলে ধরেছে কিংস। তাদের পাঠানো চিঠিতে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন দাবি করেছে অতীতেও প্রয়োজনের সময় বসুন্ধরা ফুটবলার ছাড়েনি। সেই জবাব দিতে গিয়ে কিংস প্রতিটি টুর্নামেন্টের নাম উল্লেখ করেছে। কোন কোন প্রতিযোগিতা ফিফা উইন্ডোতে ছিল, কোন কোন প্রতিযোগিতা উইন্ডোর বাইরে ছিল, সেগুলোও ছক আকারে বিশদভাবে বর্ণনা করেছে।

২০১৯ সালে নেপালে অনুষ্ঠিত সাউথ এশিয়ান গেমস ফুটবল ফিফা উইন্ডোর মধ্যে ছিল না, তার পরও কিংস ফুটবলার ছেড়েছে। ২০২০ সালের নভেম্বরে নেপালের বিপক্ষে এবং ২০২১ সালের নভেম্বরে শ্রীলঙ্কায় অনুষ্ঠিত প্রাইম মিনিস্টার রাজাপাকসে ট্রফি ফিফা উইন্ডোতে ছিল এবং বসুন্ধরা নির্দিষ্ট সময়ে ফুটবলার ছাড়ে। ২০২২ সালে সাফ অনূর্ধ্ব-২০, ২০২৩ সালে এশিয়ান গেমস, ২০২৪ সালে সাফ অনূর্ধ্ব-২০ চ্যাম্পিয়ন ফিফা উইন্ডো নয়। তাই এই প্রতিযোগিতাগুলোর জন্য ফুটবলার ছাড়তে বাধ্য নয় ক্লাব।

তার পরও দেশের স্বার্থে বসুন্ধরা অনেক ক্ষেত্রে খেলোয়াড় ছেড়েছে এবং কখনও নিজেদের অন্য প্রতিযোগিতা থাকায় খেলোয়াড় ছাড়েনি বলে উল্লেখ করেছে কিংস। শুধু তাই নয়, জাতীয় দলের দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে ইনজুরিতে পড়া বিশ্বনাথ ঘোষের চিকিৎসার খরচ তো দূরের কথা বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন থেকে তাঁর কোনো খবর নেওয়া হয়নি বলে দাবি করেছে কিংস। ২০২৪ সালের ২ থেকে ১০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ছিল ফিফা উইন্ডো। ভুটানের মাটিতে তাদের বিপক্ষে দুটি প্রীতি ম্যাচ খেলতে গিয়ে ইনজুরিতে পড়েন বিশ্বনাথ। যার খরচ বহন করেছে বসুন্ধরা, যেটা করার কথা ছিল বাফুফের। চোটের কারণে তাঁকে পুরো এক মৌসুম পায়নি কিংস। বিশ্বনাথের বিষয় তুলে ধরার আগে কিংসের সাবেক ফুটবলার মাসুক মিয়া জনির জন্য ফিফার কাছ থেকে ১২ লাখ টাকা এনে দেওয়ায় বাফুফেকে ধন্যবাদও জানানো হয় চিঠিতে।

তবে কিংসের পাঠানো চিঠির তৃতীয় পৃষ্ঠাতেও জাতীয় দলের কোচিং প্যানেলের সঙ্গে সমালোচনা করা হয়েছে বাফুফের বেতনভুক্ত স্টাফদের। ফিফার আইন অনুযায়ী ৭২ ঘণ্টা আগে খেলোয়াড় ছাড়তে বাধ্য নয় ক্লাব। বসুন্ধরা কিংস-বাফুফের সঙ্গে টানাপোড়েনের জন্য ফেডারেশনের পেশাদার স্টাফদের দায়ী করেছে কিংস। ফেডারেশনের স্টাফরা ফিফার আইনকানুন সঠিকভাবে উপস্থাপন করতে পারেননি নির্বাহী কমিটির কাছে। যার কারণে বসুন্ধরা কিংস ও বাফুফের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝি সৃষ্টি হয়েছে।

একই সঙ্গে বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় খেলোয়াড় ছাড়া, না ছাড়া নিয়ে বাফুফের স্টাফরা যে অভিযোগ তুলেছেন, তার সমাধান সৌহার্দ্যপূর্ণভাবে করা যেত। আর অতীতের ঘটনাগুলোর সঙ্গে বাফুফের নতুন কমিটির কোনো যোগসূত্র নেই বলে চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে।

তবে বাফুফের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুললেও অনেকাংশে দায় এড়াতে পারেননি কিংস সভাপতি ইমরুল হাসান। কারণ তিনি জাতীয় দল ব্যবস্থাপনা কমিটির ডেপুটি চেয়ারম্যান। যখন জাতীয় দলের ক্যাম্পের পরিকল্পনা ঠিক করা হয়েছিল, তখন সেই কাগজে তাঁরও স্বাক্ষর ছিল।

Author