Dhaka ০৪:৩৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ নভেম্বর ২০২৫, ২৮ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কুলাউড়ায় আজব কান্ড লা/শ দা/ফনের পর জীবীত মিললো রবিউলকে

কুলাউড়ায় এক চাঞ্চল্যকর মোড় নিয়েছে ‘লাশের গল্প’। যে কিশোরের মৃত্যু ধরে নিয়ে স্বজনরা সিলেট-ঢাকা মহাসড়ক অবরোধ করেছিলেন, সেই রবিউল ইসলাম নাইম (১৪) জীবিত উদ্ধার হয়েছেন! শুক্রবার (২২ আগস্ট) হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলার সৈয়দপুরে নানার বাড়ি থেকে তাকে জীবিত অবস্থায় খুঁজে পান স্বজনরা।

পরে কুলাউড়া থানাপুলিশ তাকে হেফাজতে নেয় এবং শনিবার (২৩ আগস্ট) মৌলভীবাজার আদালতে প্রেরণ করা হয়। রবিউল সিলেটের ওসমানীনগর উপজেলার গদিয়াচর গ্রামের কনাই মিয়ার ছেলে।

জানা যায়, গোয়ালাবাজারের বগুড়া রেস্টুরেন্টের কর্মচারী রবিউল গত ২৬ জুলাই নিখোঁজ হন। এরপর ৩ আগস্ট কুলাউড়ার বরমচাল রেলস্টেশনের পাশের ডোবা থেকে অজ্ঞাত এক কিশোরের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।

পরিবার সেটিকেই রবিউলের লাশ বলে দাবি করে এবং অভিযোগ তোলে- রেস্টুরেন্ট মালিক বুলবুল মিয়া তাকে হত্যা করেছেন। মামলা নিতে গড়িমসির পর ৬ আগস্ট লাশ নিয়ে মহাসড়ক অবরোধ করেন রবিউলের মা ও স্বজনরা। পরে কুলাউড়া থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়।

কুলাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ওমর ফারুক বলেন, রবিউল আত্মগোপনে ছিলো। পরিবারের সদস্যরা তাকে খুঁজে পেয়ে খবর দেন। আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী আগের লাশ ও মামলার বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

Author

ট্যাগ :
জনপ্রিয় খবর
.copy_right_section { display: none; }

কুলাউড়ায় আজব কান্ড লা/শ দা/ফনের পর জীবীত মিললো রবিউলকে

আপডেটের সময়: ০৯:৩০:৫৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ অগাস্ট ২০২৫

কুলাউড়ায় এক চাঞ্চল্যকর মোড় নিয়েছে ‘লাশের গল্প’। যে কিশোরের মৃত্যু ধরে নিয়ে স্বজনরা সিলেট-ঢাকা মহাসড়ক অবরোধ করেছিলেন, সেই রবিউল ইসলাম নাইম (১৪) জীবিত উদ্ধার হয়েছেন! শুক্রবার (২২ আগস্ট) হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলার সৈয়দপুরে নানার বাড়ি থেকে তাকে জীবিত অবস্থায় খুঁজে পান স্বজনরা।

পরে কুলাউড়া থানাপুলিশ তাকে হেফাজতে নেয় এবং শনিবার (২৩ আগস্ট) মৌলভীবাজার আদালতে প্রেরণ করা হয়। রবিউল সিলেটের ওসমানীনগর উপজেলার গদিয়াচর গ্রামের কনাই মিয়ার ছেলে।

জানা যায়, গোয়ালাবাজারের বগুড়া রেস্টুরেন্টের কর্মচারী রবিউল গত ২৬ জুলাই নিখোঁজ হন। এরপর ৩ আগস্ট কুলাউড়ার বরমচাল রেলস্টেশনের পাশের ডোবা থেকে অজ্ঞাত এক কিশোরের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।

পরিবার সেটিকেই রবিউলের লাশ বলে দাবি করে এবং অভিযোগ তোলে- রেস্টুরেন্ট মালিক বুলবুল মিয়া তাকে হত্যা করেছেন। মামলা নিতে গড়িমসির পর ৬ আগস্ট লাশ নিয়ে মহাসড়ক অবরোধ করেন রবিউলের মা ও স্বজনরা। পরে কুলাউড়া থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়।

কুলাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ওমর ফারুক বলেন, রবিউল আত্মগোপনে ছিলো। পরিবারের সদস্যরা তাকে খুঁজে পেয়ে খবর দেন। আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী আগের লাশ ও মামলার বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

Author